প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির জিইসি মোড়স্থ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩। এ উপলক্ষ্যে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সমাজবিজ্ঞানী, একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এরপর ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজ, কর্মকর্তা-কর্মচারী, গণিত বিভাগ, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ইংরেজি বিভাগ, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদ, আইন বিভাগ, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, স্থাপত্য বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ, স্যোসিওলজি এন্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট বিভাগ, পাবলিক হেলথ বিভাগ, ফ্যাশন ডিজাইন এন্ড টেকনোলজি বিভাগ ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির পক্ষ থেকে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সম্মানিত সদস্য সচিব জনাব বোরহানুল হাসান চৌধুরী, মাননীয় উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী শামীম সুলতানা, ট্রেজারার প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ, রেজিস্ট্রার জনাব খুরশিদুর রহমান, কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের প্রফেসর ড. মিহির কুমার রায়, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শেখ মুহাম্মদ ইব্রাহিম, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের সহকারী ডিন প্রফেসর এম. মঈনুল হক, গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইফতেখার মনির, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগর চেয়ারম্যান ড. সাহীদ মো. আসিফ ইকবাল, ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সাদাত জামান খান, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান তানজিনা আলম চৌধুরী, অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান ফারজানা ইয়াসমিন চৌধুরী, প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী, পাবলিক হেলথ বিভাগের চেয়ারম্যান মো. জাহেদুল ইসলাম, ফ্যাশন ডিজাইন এন্ড টেকনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার দাশ ও ডেপুটি লাইব্রেরিয়ান জনাব কাউছার আলম প্রমুখ।
এসময় উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন বলেন, ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। এসময় পূর্ব বাংলার জনগণ ছিল পাকিস্তানের সংখ্যাগুরু, প্রায় ৫৬ শতাংশ। পাকিস্তান সৃষ্টিতে তাদের মুখ্য ভূমিকা থাকলেও পাকিস্তান সৃষ্টির পর তারা স্বাধীনতা পায় নি। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তারপর মুক্তিযুদ্ধে অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে বাঙালিরা স্বাধীনতা ও বিজয় অর্জন করে।
ড. অনুপম সেন বাংলাদেশ ও বাঙালির উপর পশ্চিম পাকিস্তানের নির্মম শোষণের বিবরণ দিতে গিয়ে বলেন, ইংরেজরা প্রায় ১৯০ বছর এদেশকে পরাধীন করেছিল, শোষণ করেছিল। ১৯৪৭-৭১ পর্যন্ত প্রায় ২৩ বছর পশ্চিম পাকিস্তান বাংলাদেশকে ইংরেজদের চেয়েও নির্মমভাবে শোষণ করেছে। এদেশের অর্থে পশ্চিম পাকিস্তান ও সেখানকার জনগণের জীবন-মানের আমূল পরিবর্তন ঘটেছে; সেখানে নির্মিত হয়েছে তারবেলা বাঁধ; গড়ে উঠেছে করাচি, রাওয়ালপিন্ডি ও ইসলামাবাদ; পুষ্ট হয়েছে শিল্পখাত, সেবাখাত ও কৃষিখাত। এভাবে শোষণের শিকার হয়ে বাংলাদেশ দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর হয়েছে। এই শোষণ থেকে বাঙালির মুক্তি ঘটে স্বাধীনতা ও বিজয় অর্জনের মাধ্যমে।
তিনি নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানান দেওয়ার তাগিদ দেন।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিভাগে ‘পোস্ট বাজেট ডিসকাশন : ২০২৫-২০২৬’ শীর্ষক সেমিনার ।
Read Moreবাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির আইকিউএসি পরিদর্শন ।
Read MoreProf. Nasrul Qadir envisages a politically aware, academically strong generation.
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগে ‘প্রস্তাবিত বাংলাদেশ জাতীয় বাজেট-২০২৫-২০২৬’ শীর্ষক সেমিনার ।
Read Moreপ্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের গবেষণাপ্রবন্ধ উপস্থাপন ।
Read Moreপ্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে রথযাত্রা ২০২৫ উদযাপন ।
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ও ঢাকা ব্যাংক পিএলসির মতবিনিময় সভা ।
Read MoreSaturday, 16 December, 2023
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির জিইসি মোড়স্থ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহান বিজয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩। এ উপলক্ষ্যে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সমাজবিজ্ঞানী, একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এরপর ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজ, কর্মকর্তা-কর্মচারী, গণিত বিভাগ, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ইংরেজি বিভাগ, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদ, আইন বিভাগ, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, স্থাপত্য বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ, স্যোসিওলজি এন্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট বিভাগ, পাবলিক হেলথ বিভাগ, ফ্যাশন ডিজাইন এন্ড টেকনোলজি বিভাগ ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির পক্ষ থেকে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সম্মানিত সদস্য সচিব জনাব বোরহানুল হাসান চৌধুরী, মাননীয় উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী শামীম সুলতানা, ট্রেজারার প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ, রেজিস্ট্রার জনাব খুরশিদুর রহমান, কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের প্রফেসর ড. মিহির কুমার রায়, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শেখ মুহাম্মদ ইব্রাহিম, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের সহকারী ডিন প্রফেসর এম. মঈনুল হক, গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইফতেখার মনির, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগর চেয়ারম্যান ড. সাহীদ মো. আসিফ ইকবাল, ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সাদাত জামান খান, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান তানজিনা আলম চৌধুরী, অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান ফারজানা ইয়াসমিন চৌধুরী, প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী, পাবলিক হেলথ বিভাগের চেয়ারম্যান মো. জাহেদুল ইসলাম, ফ্যাশন ডিজাইন এন্ড টেকনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার দাশ ও ডেপুটি লাইব্রেরিয়ান জনাব কাউছার আলম প্রমুখ।
এসময় উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন বলেন, ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়। এসময় পূর্ব বাংলার জনগণ ছিল পাকিস্তানের সংখ্যাগুরু, প্রায় ৫৬ শতাংশ। পাকিস্তান সৃষ্টিতে তাদের মুখ্য ভূমিকা থাকলেও পাকিস্তান সৃষ্টির পর তারা স্বাধীনতা পায় নি। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তারপর মুক্তিযুদ্ধে অনেক ত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে বাঙালিরা স্বাধীনতা ও বিজয় অর্জন করে।
ড. অনুপম সেন বাংলাদেশ ও বাঙালির উপর পশ্চিম পাকিস্তানের নির্মম শোষণের বিবরণ দিতে গিয়ে বলেন, ইংরেজরা প্রায় ১৯০ বছর এদেশকে পরাধীন করেছিল, শোষণ করেছিল। ১৯৪৭-৭১ পর্যন্ত প্রায় ২৩ বছর পশ্চিম পাকিস্তান বাংলাদেশকে ইংরেজদের চেয়েও নির্মমভাবে শোষণ করেছে। এদেশের অর্থে পশ্চিম পাকিস্তান ও সেখানকার জনগণের জীবন-মানের আমূল পরিবর্তন ঘটেছে; সেখানে নির্মিত হয়েছে তারবেলা বাঁধ; গড়ে উঠেছে করাচি, রাওয়ালপিন্ডি ও ইসলামাবাদ; পুষ্ট হয়েছে শিল্পখাত, সেবাখাত ও কৃষিখাত। এভাবে শোষণের শিকার হয়ে বাংলাদেশ দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর হয়েছে। এই শোষণ থেকে বাঙালির মুক্তি ঘটে স্বাধীনতা ও বিজয় অর্জনের মাধ্যমে।
তিনি নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানান দেওয়ার তাগিদ দেন।