
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আলোকসজ্জিত হয়েছে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি। ২৭ মার্চ থেকে ২৯ মার্চ ২০২১ পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির জিইসি, দামপাড়া ও হাজারী গলি ভবন সাজানো হয়েছে আলোকসজ্জায়। প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে বঙ্গবন্ধুর ছবিকেও আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়েছে। বিভিন্ন রঙের ও বর্ণের এসব আলোকসজ্জা উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ভবনসমূহ এবং আশপাশের এলাকায়।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সমাজবিজ্ঞানী, একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী বা মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এই দুই মহান দিবসকে স্মরণীয় ও বরণীয় করে রাখতে আলোকসজ্জিত করা হয়েছে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ভবনসমূহ। এই আলোকসজ্জা সবার মনে অন্যরকম ভালোলাগা ও আনন্দ দিচ্ছে’।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্থপতি। আজ থেকে একশত বছর আগে তিনি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্ম নিয়েছিলেন বলেই এই বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান রাষ্ট্রের অভ্যুদয়ের পরে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা না-করার ষড়যন্ত্র হওয়ায় বাঙালি যখন বুঝতে পারল, তারা পশ্চিম পাকিস্তানীদের কাছে নতুন করে পরাধীন হয়েছে, তারপর থেকে বাঙালির অধিকার আদায়ের সংগ্রাম শুরু করেন বঙ্গবন্ধু। শত শত বছরের পরাধীন বাঙালিকে স্বাধীনতা ও এই দেশ দেওয়ার জন্য তিনি পাকিস্তানের প্রায় তেইশ বছরের শাসনামলে বহু আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন, অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন, অবর্ণনীয় জেল-জুলুম সহ্য করেছেন।
ড. সেন উল্লেখ করেন, বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন তিরিশ লক্ষ শহীদ ও দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশ হবে অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল। দেশরত্ন ও বঙ্গবন্ধু-কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন সেই পথে পরিচালিত হচ্ছে।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং দ্য নারকোটিকস কন্ট্রোল অ্যাক্ট ২০১৮: লিগ্যাল অ্যান্ড সোশ্যাল পার্সপেক্টিভস’ শীর্ষক স্টুডেন্টস’ সিম্পোজিয়াম অনুষ্ঠিত ।
Read More
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে ‘ইপসা-শিখা’ প্রকল্পের আওতায় যৌন হয়রানি প্রতিরোধে সচেতনতা সেশন ।
Read More
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ফ্যাশন ডিজাইন এন্ড টেকনোলজি বিভাগে ‘ফ্রি হ্যান্ড ফিগার ইলাসট্রেশন’ শীর্ষক দুইদিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী ।
Read More
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে ‘এমপ্লয়েবিলিটি মাস্টারক্লাস’ শীর্ষক বিশেষ কর্মশালা অনুষ্ঠিত ।
Read More
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল ।
Read More
Seminar titled ‘Interdisciplinary, Knowledge Integration and Diffusion in Business Research’ held at the Department of Business Administration, Premier University.
Read More
বিজনেস ইনোভেটিভ আইডিয়া কনটেস্ট ২০২৫–এ প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থীদের অর্জন।
Read MoreWednesday, 31 March, 2021
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আলোকসজ্জিত হয়েছে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি। ২৭ মার্চ থেকে ২৯ মার্চ ২০২১ পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির জিইসি, দামপাড়া ও হাজারী গলি ভবন সাজানো হয়েছে আলোকসজ্জায়। প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে বঙ্গবন্ধুর ছবিকেও আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয়েছে। বিভিন্ন রঙের ও বর্ণের এসব আলোকসজ্জা উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ভবনসমূহ এবং আশপাশের এলাকায়।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সমাজবিজ্ঞানী, একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী বা মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এই দুই মহান দিবসকে স্মরণীয় ও বরণীয় করে রাখতে আলোকসজ্জিত করা হয়েছে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ভবনসমূহ। এই আলোকসজ্জা সবার মনে অন্যরকম ভালোলাগা ও আনন্দ দিচ্ছে’।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্থপতি। আজ থেকে একশত বছর আগে তিনি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্ম নিয়েছিলেন বলেই এই বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান রাষ্ট্রের অভ্যুদয়ের পরে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা না-করার ষড়যন্ত্র হওয়ায় বাঙালি যখন বুঝতে পারল, তারা পশ্চিম পাকিস্তানীদের কাছে নতুন করে পরাধীন হয়েছে, তারপর থেকে বাঙালির অধিকার আদায়ের সংগ্রাম শুরু করেন বঙ্গবন্ধু। শত শত বছরের পরাধীন বাঙালিকে স্বাধীনতা ও এই দেশ দেওয়ার জন্য তিনি পাকিস্তানের প্রায় তেইশ বছরের শাসনামলে বহু আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন, অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন, অবর্ণনীয় জেল-জুলুম সহ্য করেছেন।
ড. সেন উল্লেখ করেন, বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন তিরিশ লক্ষ শহীদ ও দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত বাংলাদেশ হবে অসাম্প্রদায়িক ও প্রগতিশীল। দেশরত্ন ও বঙ্গবন্ধু-কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন সেই পথে পরিচালিত হচ্ছে।