প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির হাজারী লেইনস্থ ভবনে ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘Anomaly Detection in Blockchain Transactions using Machine Learning with Explainability Analysis’ গবেষণাভিত্তিক একাডেমিক সেমিনার। ২২ জুলাই ২০২৫, মঙ্গলবার, বিকেল ৩.৩০টায় অনুষ্ঠিত এই সেমিনারে মূল বক্তা ছিলেন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ হাসান। তিনি তাঁর গবেষণা উপস্থাপনকালে বলেন, ব্লকচেইন লেনদেনে অস্বাভাবিকতা শনাক্তকরণে মেশিন লার্নিং ও এক্সপ্লেইনেবল এআই (Explainable AI) অত্যন্ত কার্যকরী ও সময়োপযোগী প্রযুক্তি। বর্তমানে প্রতিনিয়ত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে লক্ষ লক্ষ আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন হচ্ছে, যার মধ্যে মাত্র একটি ক্ষুদ্র অংশ অস্বাভাবিক বা জালিয়াতিমূলক হয়ে থাকে। এত বড় আকারের এবং অসমান ডেটাসেটে কার্যকরভাবে অ্যানোমালি শনাক্ত করা একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ। আমরা বিটকয়েন ব্লকচেইনের ৩০ মিলিয়নেরও বেশি ট্রান্সাকশন বিশ্লেষণ করেছি, যেখানে মাত্র ১০৮টি ছিল সন্দেহজনক। ডেটার অসমতা সমাধানে আমরা SMOTE, ADASYN এবং আমাদের নিজস্ব XGBoost ভিত্তিক under-sampling অ্যালগরিদম XGBCLUS ব্যবহার করেছি। ডিপ লার্নিং অংশে আমরা 1D CNN মডেল ব্যবহার করেছি যা টাইম সিরিজ ডেটা বিশ্লেষণে কার্যকর এবং অন্যান্য মডেলের তুলনায় উন্নত ফলাফল দিয়েছে। পাশাপাশি, SHAP টুলের মাধ্যমে ব্যাখ্যাযোগ্যতা নিশ্চিত করেছি এবং গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত করেছি।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর এস. এম. নছরুল কদির। তিনি বলেন, ব্লকচেইন প্রযুক্তির উদ্ভব আমাদের আর্থিক, স্বাস্থ্য এবং আইটি খাতে স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা এনেছে। তবে এর নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ছে ক্রমবর্ধমান জালিয়াতি ও অস্বাভাবিক আচরণের কারণে। এই ধরনের গবেষণাউদ্যোগ সময়োপযোগী ও প্রযুক্তিগতভাবে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।
বিশেষ অতিথি রেজিস্ট্রার জনাব মোহাম্মদ ইফতেখার মনির বলেন, আমরা চাই শিক্ষার্থীরা শুধু পরীক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে গবেষণায় অংশগ্রহণ করুক। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভবিষ্যতেও এ ধরনের একাডেমিক গবেষণা ও সেমিনারের আয়োজনকে সর্বাত্মক সহায়তা প্রদান করবে। প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন ও সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সানাউল্লাহ চৌধুরী, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের সহযোগী ডিন প্রফেসর ড. সাহীদ মোঃ আসিফ ইকবাল, বিএসআরএম গ্রুপ অব কোম্পানিজের হেড অফ নেটওয়ার্ক ও ডেটাবেজ ইনফ্রাস্ট্রাকচার জনাব মো. সাইফুল ইসলাম মহিন।
প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সানাউল্লাহ চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে বলেন, গবেষণার মান উন্নয়নে রিগোরাস ডেটা প্রিপ্রসেসিং, ভারসাম্যপূর্ণ ক্লাস ডিজাইন, মডেল জেনারালাইজেশন এবং সফট কম্পিউটিংয়ের প্রয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সফট কম্পিউটিংয়ের ব্যবহার, যেমন, ফাজি লজিক, নিউরাল নেটওয়ার্ক এবং ইভোলিউশনারি অ্যালগরিদম, জটিলতা এবং অনিশ্চয়তাকে আরও নিখুঁতভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে এবং গবেষণার প্রাসঙ্গিকতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। প্রফেসর ড. সাহীদ মোঃ আসিফ ইকবাল বলেন, এক্সপ্লেইনেবল এআই গবেষণার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক, কারণ শুধু ফলাফল নয়, ফলাফলের কারণ বোঝাও জরুরি, বিশেষ করে ব্লকচেইন অ্যানোমালি ডিটেকশনে। SHAP (SHapley Additive exPlanations) পদ্ধতির মাধ্যমে মডেলের অভ্যন্তরীণ সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়া বিশ্লেষণযোগ্য হয়, যা মডেলের সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করে। এর ফলে, ব্লকচেইন ডেটার অ্যানালাইসিস ও অ্যানোমালি সনাক্তকরণে মডেলটি বাস্তব প্রয়োগে আরও বেশি গ্রহণযোগ্য এবং বিশ্বাসযোগ্য হয়। মো. সাইফুল ইসলাম মহিন বলেন, আজকের আলোচনা প্রযুক্তিগতভাবে খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ইন্ডাস্ট্রিতে আমরা ক্রমবর্ধমানভাবে ব্লকচেইন ব্যবহার করছি এবং অ্যানোমালি ডিটেকশন মডেলগুলো বাস্তব প্রয়োগে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। শিক্ষার্থীরা চাইলে এসব মডেলকে প্রোডাকশন স্কেলে কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তা নিয়েও গবেষণা করতে পারে। সেমিনারের সভাপতিত্ব করেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক সৈয়দ মো. মিনহাজ হোসেন। তিনি বলেন, আমরা গর্বিত যে আমাদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা cutting-edge research-এ অংশ নিচ্ছেন। সিএসই বিভাগ ভবিষ্যতে আরও গবেষণা সেমিনার, ইন্ডাস্ট্রি-অ্যাকাডেমিয়া সংযোগ ও উচ্চতর প্রকাশনার মাধ্যমে একটি গবেষণাভিত্তিক সংস্কৃতি গড়ে তুলতে চায়। কাজটির শক্তি ছিল ভালোভাবে নির্ধারিত উদ্দেশ্য এবং পদ্ধতি, পাশাপাশি মডেলের ব্যাখ্যাযোগ্যতা (interpretability)। তবে মডেলের জেনারালাইজেশন এবং স্কেলেবিলিটির ক্ষেত্রে কাজটিকে আরও নতুন মাত্রা দেওয়া যেতে পারে।
সেমিনারটি পরিচালনা করেন বিভাগের প্রভাষক রওশন আক্তার। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন সহকারী অধ্যাপক আসমা জোশিতা তৃষা, সহকারী অধ্যাপক ধ্রুবজ্যোতি দাশ ও প্রভাষক তামিম হোসেন। এতে উপস্থিত ছিলেন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। আলোচনার শেষে প্রশ্নোত্তর পর্বে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন এবং বক্তাদের মূল্যবান দিকনির্দেশনা গ্রহণ করেন।
Related News
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির উপাচার্যের চিটাগাং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন অব ইউএসএ (সিইউএইউএসএ) কনভেনশনে যোগ দিতে বোস্টন যাত্রা ।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির জিইসি মোড়স্থ ক্যাম্পাসে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের উদ্যোগে মাসিক সাহিত্য সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৮ জুলাই ২০২৫, সোমবার, বিকেল ৩টায় ।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে ‘জুলাই স্মরণে: স্মৃৃতি ও সংগ্রামের গল্প’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে সিটি মেয়র ডাঃ শাহাদাত হোসেন জুলাই গণঅভ্যুত্থান আমাদের জাতীয় ইতিহাসের গৌরবগাথার এক সাহসী অধ্যায় ।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির হাজারী লেইনস্থ ভবনে ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘Anomaly Detection in Blockchain Transactions using Machine Learning with Explainability Analysis’ গবেষণাভিত্তিক একাডেমিক সেমিনার। ২২ জুলাই ২০২৫, মঙ্গলবার, বিকেল ৩.৩০টায় অনুষ্ঠিত এই সেমিনারে মূল বক্তা ছিলেন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ হাসান। তিনি তাঁর গবেষণা উপস্থাপনকালে বলেন, ব্লকচেইন লেনদেনে অস্বাভাবিকতা শনাক্তকরণে মেশিন লার্নিং ও এক্সপ্লেইনেবল এআই (Explainable AI) অত্যন্ত কার্যকরী ও সময়োপযোগী প্রযুক্তি। বর্তমানে প্রতিনিয়ত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে লক্ষ লক্ষ আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন হচ্ছে, যার মধ্যে মাত্র একটি ক্ষুদ্র অংশ অস্বাভাবিক বা জালিয়াতিমূলক হয়ে থাকে। এত বড় আকারের এবং অসমান ডেটাসেটে কার্যকরভাবে অ্যানোমালি শনাক্ত করা একটি চ্যালেঞ্জিং কাজ। আমরা বিটকয়েন ব্লকচেইনের ৩০ মিলিয়নেরও বেশি ট্রান্সাকশন বিশ্লেষণ করেছি, যেখানে মাত্র ১০৮টি ছিল সন্দেহজনক। ডেটার অসমতা সমাধানে আমরা SMOTE, ADASYN এবং আমাদের নিজস্ব XGBoost ভিত্তিক under-sampling অ্যালগরিদম XGBCLUS ব্যবহার করেছি। ডিপ লার্নিং অংশে আমরা 1D CNN মডেল ব্যবহার করেছি যা টাইম সিরিজ ডেটা বিশ্লেষণে কার্যকর এবং অন্যান্য মডেলের তুলনায় উন্নত ফলাফল দিয়েছে। পাশাপাশি, SHAP টুলের মাধ্যমে ব্যাখ্যাযোগ্যতা নিশ্চিত করেছি এবং গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য চিহ্নিত করেছি।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর এস. এম. নছরুল কদির। তিনি বলেন, ব্লকচেইন প্রযুক্তির উদ্ভব আমাদের আর্থিক, স্বাস্থ্য এবং আইটি খাতে স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা এনেছে। তবে এর নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ছে ক্রমবর্ধমান জালিয়াতি ও অস্বাভাবিক আচরণের কারণে। এই ধরনের গবেষণাউদ্যোগ সময়োপযোগী ও প্রযুক্তিগতভাবে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।
বিশেষ অতিথি রেজিস্ট্রার জনাব মোহাম্মদ ইফতেখার মনির বলেন, আমরা চাই শিক্ষার্থীরা শুধু পরীক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে গবেষণায় অংশগ্রহণ করুক। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভবিষ্যতেও এ ধরনের একাডেমিক গবেষণা ও সেমিনারের আয়োজনকে সর্বাত্মক সহায়তা প্রদান করবে। প্যানেল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন ও সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সানাউল্লাহ চৌধুরী, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের সহযোগী ডিন প্রফেসর ড. সাহীদ মোঃ আসিফ ইকবাল, বিএসআরএম গ্রুপ অব কোম্পানিজের হেড অফ নেটওয়ার্ক ও ডেটাবেজ ইনফ্রাস্ট্রাকচার জনাব মো. সাইফুল ইসলাম মহিন।
প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সানাউল্লাহ চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে বলেন, গবেষণার মান উন্নয়নে রিগোরাস ডেটা প্রিপ্রসেসিং, ভারসাম্যপূর্ণ ক্লাস ডিজাইন, মডেল জেনারালাইজেশন এবং সফট কম্পিউটিংয়ের প্রয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সফট কম্পিউটিংয়ের ব্যবহার, যেমন, ফাজি লজিক, নিউরাল নেটওয়ার্ক এবং ইভোলিউশনারি অ্যালগরিদম, জটিলতা এবং অনিশ্চয়তাকে আরও নিখুঁতভাবে পরিচালনা করতে সাহায্য করে এবং গবেষণার প্রাসঙ্গিকতা ও কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। প্রফেসর ড. সাহীদ মোঃ আসিফ ইকবাল বলেন, এক্সপ্লেইনেবল এআই গবেষণার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক, কারণ শুধু ফলাফল নয়, ফলাফলের কারণ বোঝাও জরুরি, বিশেষ করে ব্লকচেইন অ্যানোমালি ডিটেকশনে। SHAP (SHapley Additive exPlanations) পদ্ধতির মাধ্যমে মডেলের অভ্যন্তরীণ সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়া বিশ্লেষণযোগ্য হয়, যা মডেলের সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বচ্ছতা বৃদ্ধি করে। এর ফলে, ব্লকচেইন ডেটার অ্যানালাইসিস ও অ্যানোমালি সনাক্তকরণে মডেলটি বাস্তব প্রয়োগে আরও বেশি গ্রহণযোগ্য এবং বিশ্বাসযোগ্য হয়। মো. সাইফুল ইসলাম মহিন বলেন, আজকের আলোচনা প্রযুক্তিগতভাবে খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ইন্ডাস্ট্রিতে আমরা ক্রমবর্ধমানভাবে ব্লকচেইন ব্যবহার করছি এবং অ্যানোমালি ডিটেকশন মডেলগুলো বাস্তব প্রয়োগে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। শিক্ষার্থীরা চাইলে এসব মডেলকে প্রোডাকশন স্কেলে কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তা নিয়েও গবেষণা করতে পারে। সেমিনারের সভাপতিত্ব করেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহযোগী অধ্যাপক সৈয়দ মো. মিনহাজ হোসেন। তিনি বলেন, আমরা গর্বিত যে আমাদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা cutting-edge research-এ অংশ নিচ্ছেন। সিএসই বিভাগ ভবিষ্যতে আরও গবেষণা সেমিনার, ইন্ডাস্ট্রি-অ্যাকাডেমিয়া সংযোগ ও উচ্চতর প্রকাশনার মাধ্যমে একটি গবেষণাভিত্তিক সংস্কৃতি গড়ে তুলতে চায়। কাজটির শক্তি ছিল ভালোভাবে নির্ধারিত উদ্দেশ্য এবং পদ্ধতি, পাশাপাশি মডেলের ব্যাখ্যাযোগ্যতা (interpretability)। তবে মডেলের জেনারালাইজেশন এবং স্কেলেবিলিটির ক্ষেত্রে কাজটিকে আরও নতুন মাত্রা দেওয়া যেতে পারে।
সেমিনারটি পরিচালনা করেন বিভাগের প্রভাষক রওশন আক্তার। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন সহকারী অধ্যাপক আসমা জোশিতা তৃষা, সহকারী অধ্যাপক ধ্রুবজ্যোতি দাশ ও প্রভাষক তামিম হোসেন। এতে উপস্থিত ছিলেন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। আলোচনার শেষে প্রশ্নোত্তর পর্বে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন এবং বক্তাদের মূল্যবান দিকনির্দেশনা গ্রহণ করেন।