puc_logo

Premier University
Center Of Excellence For Quality Learning

puc_logo

ইইই বিভাগে ‘স্মার্টফোন : এ পাওয়ারফুল বায়োমেডিকেল টুল’ শীর্ষক ওয়েবিনার

১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১, বুধবার, সন্ধ্যা ৭টায় প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ আয়োজন করেছে ‘স্মার্টফোন : এ পাওয়ারফুল বায়োমেডিকেল টুল’ শীর্ষক ওয়েবিনার। স্মার্টফোনে যুক্ত বিভিন্ন সেন্সর ব্যবহার করে কিভাবে মানবশরীরের বিভিন্ন রোগ কিংবা শারীরিক বৈশিষ্ট্য নিজেদের আয়ত্তে রাখতে পারা যায় তার উপর ভিত্তি করে আয়োজিত এই ওয়েবিনারে সভাপতিত্ব করেন বিভাগের চেয়ারম্যান টোটন চন্দ্র মল্লিক। প্রধান আলোচক ছিলেন প্রকৌশল ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ।  
বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন মুন্নার সঞ্চালনায় এই ওয়েবিনারে কী-নোট স্পিকার হিসেবে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন শিক্ষক ও বর্তমানে নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. তানজিলুর রহমান। মূল প্রবন্ধে ড. তানজিলুর রহমান স্মার্টফোনের বিভিন্ন সেন্সর, যেমন ম্যাগনেটোমিটার, অক্সিমিটার কিংবা জায়রোস্কোপ ব্যবহার করে আমাদের স্বাস্থ্যসংক্রান্ত বিভিন্ন ডাটা বা তথ্য অর্থাৎ হার্ট রেট, রক্তের অক্সিজেনের পরিমাণ, এমনকি ইসিজি সিগন্যাল পদ্ধতি কিভাবে পাওয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বিভিন্ন গবেষণা-পত্রের উদাহরণ দিয়ে তুলে ধরেন, কিভাবে স্মার্টফোনের সেন্সরগুলো ব্যবহার করে আমরা আরো অনেক ধরনের বায়োমেডিকেল টুলসে পরিণত করতে পারি আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় মোবাইলকে।
প্রধান আলোচক প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ বলেন, আমাদের চিন্তার পরিধিকে অনেক বেশি বাড়াতে হবে। আমরা যে-মোবাইল ফোনকে আজ শুধুমাত্র সোশ্যাল মিডিয়ার হাই-হ্যালোর জন্য ব্যবহার করি, সেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করেই পুরো বিশ্বে আজ বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর বিভিন্ন সেক্টরে কাজ হচ্ছে। আমি আশা করি, ভবিষ্যতে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে নতুন নতুন গবেষণার দ্বার উন্মুক্ত হবে।
ওয়েবিনারের সভাপতি টোটন চন্দ্র মল্লিক তাঁর বক্তব্যে বলেন, আজ এই ওয়েবিনারের মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীরা নতুন একটি দিক খুঁজে পেল তাদের লেখাপড়ার মধ্যে চিন্তাভাবনা বৃদ্ধি করার। নিত্য ব্যবহারযোগ্য এই মোবাইল ফোনের আমাদের রোগ থেকে মুক্তি কিংবা কোনো একজনের রোগের আগাম সংকেত দিতে পারার বিষয়ে শিক্ষার্থীরা জানতে পেরে অনেক বেশি উপকৃত হয়েছে।

অনলাইন মাধ্যম জুম ও ফেইসবুকে অনুষ্ঠিত এই ওয়েবিনারে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা ও ১১৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। শেষে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন কী-নোট স্পিকার ড. তানজিলুর রহমান।

Related Events

প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে ‘ইনডোর গেইমস এন্ড স্টুডেন্ট ক্লাব এক্টিভিটিস জোন’ উদ্বোধনে সিটি মেয়র

Read More

প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান

Read More

প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে জরায়ু-মুখ ক্যান্সার টিকার ২য় ডোজ প্রদান কর্মসূচি সম্পন্ন

Read More

প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির দামপাড়াস্থ কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে ‘প্রোডাক্টিভ রমাদান’ শীর্ষক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত

Read More

প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ইন্ট্রা ডিপার্টমেন্ট ফুটবল টুর্নামেন্ট (সিজন-১) অনুষ্ঠিত হয়েছে

Read More

LIT Fest 2025 Held at Premier University

Read More

প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে হিম উৎসব ও কাওয়ালী সন্ধ্যা

Read More

ইইই বিভাগে ‘স্মার্টফোন : এ পাওয়ারফুল বায়োমেডিকেল টুল’ শীর্ষক ওয়েবিনার

Thursday, 18 February, 2021

১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১, বুধবার, সন্ধ্যা ৭টায় প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ আয়োজন করেছে ‘স্মার্টফোন : এ পাওয়ারফুল বায়োমেডিকেল টুল’ শীর্ষক ওয়েবিনার। স্মার্টফোনে যুক্ত বিভিন্ন সেন্সর ব্যবহার করে কিভাবে মানবশরীরের বিভিন্ন রোগ কিংবা শারীরিক বৈশিষ্ট্য নিজেদের আয়ত্তে রাখতে পারা যায় তার উপর ভিত্তি করে আয়োজিত এই ওয়েবিনারে সভাপতিত্ব করেন বিভাগের চেয়ারম্যান টোটন চন্দ্র মল্লিক। প্রধান আলোচক ছিলেন প্রকৌশল ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ।  
বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাইফুদ্দিন মুন্নার সঞ্চালনায় এই ওয়েবিনারে কী-নোট স্পিকার হিসেবে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন শিক্ষক ও বর্তমানে নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. তানজিলুর রহমান। মূল প্রবন্ধে ড. তানজিলুর রহমান স্মার্টফোনের বিভিন্ন সেন্সর, যেমন ম্যাগনেটোমিটার, অক্সিমিটার কিংবা জায়রোস্কোপ ব্যবহার করে আমাদের স্বাস্থ্যসংক্রান্ত বিভিন্ন ডাটা বা তথ্য অর্থাৎ হার্ট রেট, রক্তের অক্সিজেনের পরিমাণ, এমনকি ইসিজি সিগন্যাল পদ্ধতি কিভাবে পাওয়া যায় তা নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বিভিন্ন গবেষণা-পত্রের উদাহরণ দিয়ে তুলে ধরেন, কিভাবে স্মার্টফোনের সেন্সরগুলো ব্যবহার করে আমরা আরো অনেক ধরনের বায়োমেডিকেল টুলসে পরিণত করতে পারি আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় মোবাইলকে।
প্রধান আলোচক প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ বলেন, আমাদের চিন্তার পরিধিকে অনেক বেশি বাড়াতে হবে। আমরা যে-মোবাইল ফোনকে আজ শুধুমাত্র সোশ্যাল মিডিয়ার হাই-হ্যালোর জন্য ব্যবহার করি, সেই মোবাইল ফোন ব্যবহার করেই পুরো বিশ্বে আজ বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর বিভিন্ন সেক্টরে কাজ হচ্ছে। আমি আশা করি, ভবিষ্যতে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে নতুন নতুন গবেষণার দ্বার উন্মুক্ত হবে।
ওয়েবিনারের সভাপতি টোটন চন্দ্র মল্লিক তাঁর বক্তব্যে বলেন, আজ এই ওয়েবিনারের মাধ্যমে আমাদের শিক্ষার্থীরা নতুন একটি দিক খুঁজে পেল তাদের লেখাপড়ার মধ্যে চিন্তাভাবনা বৃদ্ধি করার। নিত্য ব্যবহারযোগ্য এই মোবাইল ফোনের আমাদের রোগ থেকে মুক্তি কিংবা কোনো একজনের রোগের আগাম সংকেত দিতে পারার বিষয়ে শিক্ষার্থীরা জানতে পেরে অনেক বেশি উপকৃত হয়েছে।

অনলাইন মাধ্যম জুম ও ফেইসবুকে অনুষ্ঠিত এই ওয়েবিনারে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা ও ১১৫ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। শেষে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন কী-নোট স্পিকার ড. তানজিলুর রহমান।

Latest Events

Designed and Developed By Premier University Software Section (IT)
Copyright © 2024 Premier University IT. All rights reserved.