প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির জিইসি মোড়স্থ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হয়েছে ২৬ মার্চ ২০২২। এ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষায় একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এরপর ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী শামীম সুলতানা ও ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হকসহ কর্মকর্তা-কর্মচারী, জনস্বাস্থ্য (পাবলিক হেলথ) বিভাগ, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, গণিত বিভাগ, স্থাপত্য বিভাগ, তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ, আইন বিভাগ, ইংরেজি বিভাগ, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ, ব্যবসা-প্রশাসন বিভাগ এবং প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির পক্ষ থেকে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম, রেজিস্ট্রার জনাব খুরশিদুর রহমান, চীফ ইঞ্জিনিয়ার মো. আবু তাহের, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জনাব শেখ মুহাম্মদ ইব্রাহিম, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের সহকারী ডিন মঈনুল হক, স্থাপত্য বিভাগের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট স্থপতি সোহেল এম. শাকুর, গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইফতেখার মনির, তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান তানজিনা আলম চৌধুরী, অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান ফারজানা ইয়াসমিন চৌধুরী, ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সাদাত জামান খান, প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী ও ডেপুটি লাইব্রেরিয়ান জনাব কাউছার আলম প্রমুখ।
শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করার প্রাক্কালে উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন বাংলাদেশে পশ্চিম পাকিস্তানের ২৩ বছরের শোষণের ইতিহাস বর্ণনা করে বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অপারেশন সার্চলাইট পরিচালনার মাধ্যমে এদেশে গণহত্যার সূচনা করে। তারা ঢাকার পিলখানার ইপিআর সদর দপ্তর, রাজারবাগ পুলিশলাইনসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ট্যাংক, মেশিনগান ও ভারি অস্ত্র-শস্ত্র সহযোগে ভয়াবহ আক্রমণ চালিয়ে নিরীহ বাঙালিদের হত্যা করতে থাকে। সেই রাতে ঢাকায় ও চট্টগ্রামে অগণিত নিরীহ বাঙালিকে হত্যা করা হয়। বাঙালি এই বিভিষিকাময় রাতের কথা কোনোদিন ভুলতে পারবে না।
ড. অনুপম সেন আরও বলেন, ২৫ মার্চ রাতে গণহত্যা শুরুর পর পর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী শামীম সুলতানা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু, ত্রিশ লক্ষ শহীদ ও দুই লক্ষ মা-বোন-জায়ার বিসর্জন দেওয়া সংগ্রামের কথা স্মরণ করে বলেন, স্বাধীনতা দিবস আমাদের অহংকার।
ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক বলেন, ২৫ মার্চের গণহত্যা এখনও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হয়নি। বাঙালির জন্য এই স্বীকৃতি খুবই প্রয়োজন।
কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম বলেন, জাতির জনকের সৃষ্ট বাংলাদেশ উন্নয়নের দিক দিয়ে পা পা করে অনেকদূর এগিয়েছে। এই কৃতিত্ব তাঁর কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিভাগে ‘পোস্ট বাজেট ডিসকাশন : ২০২৫-২০২৬’ শীর্ষক সেমিনার ।
Read Moreবাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির আইকিউএসি পরিদর্শন ।
Read Moreএনএসইউ’র সোশ্যাল বিজনেস একাডেমিয়া ডায়ালগ ও থ্রি জিরো ক্লাব কনভেনশনে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি উপাচার্য অধ্যাপক এস. এম. নছরুল কদির ।
Read MoreProf. Nasrul Qadir envisages a politically aware, academically strong generation.
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগে ‘প্রস্তাবিত বাংলাদেশ জাতীয় বাজেট-২০২৫-২০২৬’ শীর্ষক সেমিনার ।
Read Moreপ্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের গবেষণাপ্রবন্ধ উপস্থাপন ।
Read Moreপ্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে রথযাত্রা ২০২৫ উদযাপন ।
Read MoreSaturday, 26 March, 2022
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির জিইসি মোড়স্থ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হয়েছে ২৬ মার্চ ২০২২। এ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সমাজবিজ্ঞানী ও শিক্ষায় একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
এরপর ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী শামীম সুলতানা ও ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হকসহ কর্মকর্তা-কর্মচারী, জনস্বাস্থ্য (পাবলিক হেলথ) বিভাগ, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, গণিত বিভাগ, স্থাপত্য বিভাগ, তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ, আইন বিভাগ, ইংরেজি বিভাগ, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ, ব্যবসা-প্রশাসন বিভাগ এবং প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির পক্ষ থেকে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম, রেজিস্ট্রার জনাব খুরশিদুর রহমান, চীফ ইঞ্জিনিয়ার মো. আবু তাহের, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জনাব শেখ মুহাম্মদ ইব্রাহিম, ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের সহকারী ডিন মঈনুল হক, স্থাপত্য বিভাগের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট স্থপতি সোহেল এম. শাকুর, গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইফতেখার মনির, তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান তানজিনা আলম চৌধুরী, অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান ফারজানা ইয়াসমিন চৌধুরী, ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সাদাত জামান খান, প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী ও ডেপুটি লাইব্রেরিয়ান জনাব কাউছার আলম প্রমুখ।
শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করার প্রাক্কালে উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন বাংলাদেশে পশ্চিম পাকিস্তানের ২৩ বছরের শোষণের ইতিহাস বর্ণনা করে বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী অপারেশন সার্চলাইট পরিচালনার মাধ্যমে এদেশে গণহত্যার সূচনা করে। তারা ঢাকার পিলখানার ইপিআর সদর দপ্তর, রাজারবাগ পুলিশলাইনসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ট্যাংক, মেশিনগান ও ভারি অস্ত্র-শস্ত্র সহযোগে ভয়াবহ আক্রমণ চালিয়ে নিরীহ বাঙালিদের হত্যা করতে থাকে। সেই রাতে ঢাকায় ও চট্টগ্রামে অগণিত নিরীহ বাঙালিকে হত্যা করা হয়। বাঙালি এই বিভিষিকাময় রাতের কথা কোনোদিন ভুলতে পারবে না।
ড. অনুপম সেন আরও বলেন, ২৫ মার্চ রাতে গণহত্যা শুরুর পর পর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী শামীম সুলতানা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু, ত্রিশ লক্ষ শহীদ ও দুই লক্ষ মা-বোন-জায়ার বিসর্জন দেওয়া সংগ্রামের কথা স্মরণ করে বলেন, স্বাধীনতা দিবস আমাদের অহংকার।
ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক বলেন, ২৫ মার্চের গণহত্যা এখনও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হয়নি। বাঙালির জন্য এই স্বীকৃতি খুবই প্রয়োজন।
কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম বলেন, জাতির জনকের সৃষ্ট বাংলাদেশ উন্নয়নের দিক দিয়ে পা পা করে অনেকদূর এগিয়েছে। এই কৃতিত্ব তাঁর কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার।