প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি (পিইউডিএস)-এর উদ্যোগে দশম পিইউডিএস জাতীয় বিতর্ক উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উৎসবে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ৩২টি বিশ্ববিদ্যালয়, আন্তঃকলেজ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ২৪টি কলেজ ও আন্তঃস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ৩২টি স্কুল অংশগ্রহণ করে। ০৪ মার্চ ২০২৩, শনিবার, সকাল থেকে দিনব্যাপী প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির দামপাড়াস্থ কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে বিতর্ক উৎসবের চূড়ান্ত পর্ব এবং পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। চূড়ান্ত পর্বে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব টেক্সটাইল চ্যাম্পিয়ন এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় রানার আপ হয়। আন্তঃকলেজ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ঢাকা কমার্স কলেজ চ্যাম্পিয়ন এবং চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ রানার আপ হয়। আন্তঃস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী স্কুল চ্যাম্পিয়ন এবং বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় রানার আপ হয়। পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সমাজবিজ্ঞানী, একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সম্মানিত সদস্য জনাব বোরহানুল হাসান চৌধুরী, ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক, কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম ও রেজিস্ট্রার জনাব খুরশিদুর রহমান। পিইউডিএস-এর চিফ মডারেটর জুলিয়া পারভিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. অনুপম সেন বলেন, পিইউডিএস একটি অসাধারণ কাজ করে যাচ্ছে। কারণ, একটি বিশ্ববিদ্যালয় কেবলমাত্র পড়াশুনা নিয়েই থাকে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক কাজ। বিশ্ববিদ্যার যেখানে উপস্থিতি থাকে, তাকেই বিশ্ববিদ্যালয় বলা হয়। তর্ক থেকে আরম্ভ করে সংস্কৃতিচর্চা, জ্ঞান সৃষ্টি, জ্ঞান বিতরণসহ নানাকিছু একটি বিশ্ববিদ্যালয় করে থাকে। সেখানে তর্ক একটি বড়ো ভূমিকা নেয়, যা হলো যুক্তির ব্যবহার। তর্কে যুক্তির পাশাপাশি আবেগেরও ব্যবহার রয়েছে। আমরা যখন তর্ক করি, তখন তাতে যুক্তির সঙ্গে আবেগের ব্যবহার লক্ষ করা যায়।
ড. অনুপম সেন বঙ্গবন্ধু প্রসঙ্গে বলেন, বঙ্গবন্ধুর জীবনের দিকে তাকালে আমরা দেখব, সেখানে যুক্তি যেমন কাজ করেছে, অসাধারণভাবে কাজ করেছে আবেগও। হাজার বছরের পরাধীন বাঙালিকে স্বাধীনতা ও এই দেশ দেওয়ার জন্য তিনি পাকিস্তানের প্রায় তেইশ বছরের শাসনামলে ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন, অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন, অবর্ণনীয় কারানির্যাতন ভোগ করেছেন। এসবের পেছনে তাঁর যুক্তি ও আবেগকে অস্বীকার করা যাবে না।
ড.সেন ‘যুক্তিই হলো বিতর্কের ভিত্তি’ উল্লেখ করে বলেন, সক্রেটিসের বিচার, এনলাইটেনমেন্ট আন্দোলন, আব্রাহাম লিংকনের ক্রীতদাস প্রথা উচ্ছেদ, ফরাসী বিপ্লব, বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা-সবই ছিল যুক্তিভিত্তিক।
তিনি বলেন, যুক্তিই জীবন নয়। তবে জীবনের পুরোটাজুরে থাকে যুক্তি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সম্মানিত সদস্য জনাব বোরহানুল হাসান চৌধুরী বলেন, ডিবেটিং স্কিল ডেভেলপ করা বাস্তব জীবনে, দৈনন্দিন জীবনে, ব্যবহারিক জীবনে খুবই দরকার। ডিবেটিং-এর মাধ্যমে অনেককিছু শেখা যায়, নিজের জানার ঘাটতি পূরণ করা যায়।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক বলেন, সমাজ পরিবর্তনে কিংবা মূল্যবোধসম্পন্ন সমাজ গঠনে বিতর্কের দরকার। সমাজে যদি বিতর্ক ও যুক্তির প্রভাব না থাকে সেই সমাজকে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম বলেন, মানবসমাজে যে-জঙ্গমতা রয়েছে, এই সমাজকে এগিয়ে নিতে সেই জঙ্গমতা ধরে রাখার ক্ষেত্রে বিতর্কও ভূমিকা রাখতে পারে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রেজিস্ট্রার জনাব খুরশিদুর রহমান বলেন, একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি বিতর্ক হলো সহশিক্ষা। এই সহশিক্ষা ব্যক্তিকে দক্ষ, অভিজ্ঞ, আত্মবিশ্বাসি ও নৈতিক করে তুলতে সহায়তা করে।
মডারেটর সাইফুদ্দিন মুন্নার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পিইউডিএস-এর সভাপতি ফজলে রাব্বি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের সহকারী ডিন প্রফেসর এম. মঈনুল হক, গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান ইফতেখার মনির, তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান তানজিনা আলম চৌধুরী, ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সাদাত জামান খান, প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী, মডারেটর সঞ্জয় বিশ্বাস, হিল্লোল সাহা, নিলুফার সুলতানা, মিনহাজ হোসেন, ফারিয়া হোসেন বর্ষা, তানিয়াহ্ মাহমুদা তিন্নি, পিইউডিএস-এর সহ-সভাপতি মো. জোনায়েদ ও সাধারণ সম্পাদক মেহেদী রহমান নিকাশ।
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে জরায়ু-মুখ ক্যান্সার টিকার ২য় ডোজ প্রদান কর্মসূচি সম্পন্ন
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির দামপাড়াস্থ কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে ‘প্রোডাক্টিভ রমাদান’ শীর্ষক এক সেমিনার অনুষ্ঠিত
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের ইন্ট্রা ডিপার্টমেন্ট ফুটবল টুর্নামেন্ট (সিজন-১) অনুষ্ঠিত হয়েছে
Read MoreLIT Fest 2025 Held at Premier University
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে হিম উৎসব ও কাওয়ালী সন্ধ্যা
Read Moreপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি আইন বিভাগে উইনটার ফেস্ট
Read MoreSaturday, 4 March, 2023
প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটিতে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটি (পিইউডিএস)-এর উদ্যোগে দশম পিইউডিএস জাতীয় বিতর্ক উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উৎসবে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ৩২টি বিশ্ববিদ্যালয়, আন্তঃকলেজ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ২৪টি কলেজ ও আন্তঃস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ৩২টি স্কুল অংশগ্রহণ করে। ০৪ মার্চ ২০২৩, শনিবার, সকাল থেকে দিনব্যাপী প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির দামপাড়াস্থ কেন্দ্রীয় অডিটোরিয়ামে বিতর্ক উৎসবের চূড়ান্ত পর্ব এবং পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। চূড়ান্ত পর্বে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব টেক্সটাইল চ্যাম্পিয়ন এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় রানার আপ হয়। আন্তঃকলেজ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ঢাকা কমার্স কলেজ চ্যাম্পিয়ন এবং চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ রানার আপ হয়। আন্তঃস্কুল বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী স্কুল চ্যাম্পিয়ন এবং বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় রানার আপ হয়। পুরস্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সমাজবিজ্ঞানী, একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সম্মানিত সদস্য জনাব বোরহানুল হাসান চৌধুরী, ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক, কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম ও রেজিস্ট্রার জনাব খুরশিদুর রহমান। পিইউডিএস-এর চিফ মডারেটর জুলিয়া পারভিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি প্রফেসর ড. অনুপম সেন বলেন, পিইউডিএস একটি অসাধারণ কাজ করে যাচ্ছে। কারণ, একটি বিশ্ববিদ্যালয় কেবলমাত্র পড়াশুনা নিয়েই থাকে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক কাজ। বিশ্ববিদ্যার যেখানে উপস্থিতি থাকে, তাকেই বিশ্ববিদ্যালয় বলা হয়। তর্ক থেকে আরম্ভ করে সংস্কৃতিচর্চা, জ্ঞান সৃষ্টি, জ্ঞান বিতরণসহ নানাকিছু একটি বিশ্ববিদ্যালয় করে থাকে। সেখানে তর্ক একটি বড়ো ভূমিকা নেয়, যা হলো যুক্তির ব্যবহার। তর্কে যুক্তির পাশাপাশি আবেগেরও ব্যবহার রয়েছে। আমরা যখন তর্ক করি, তখন তাতে যুক্তির সঙ্গে আবেগের ব্যবহার লক্ষ করা যায়।
ড. অনুপম সেন বঙ্গবন্ধু প্রসঙ্গে বলেন, বঙ্গবন্ধুর জীবনের দিকে তাকালে আমরা দেখব, সেখানে যুক্তি যেমন কাজ করেছে, অসাধারণভাবে কাজ করেছে আবেগও। হাজার বছরের পরাধীন বাঙালিকে স্বাধীনতা ও এই দেশ দেওয়ার জন্য তিনি পাকিস্তানের প্রায় তেইশ বছরের শাসনামলে ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন, অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন, অবর্ণনীয় কারানির্যাতন ভোগ করেছেন। এসবের পেছনে তাঁর যুক্তি ও আবেগকে অস্বীকার করা যাবে না।
ড.সেন ‘যুক্তিই হলো বিতর্কের ভিত্তি’ উল্লেখ করে বলেন, সক্রেটিসের বিচার, এনলাইটেনমেন্ট আন্দোলন, আব্রাহাম লিংকনের ক্রীতদাস প্রথা উচ্ছেদ, ফরাসী বিপ্লব, বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা-সবই ছিল যুক্তিভিত্তিক।
তিনি বলেন, যুক্তিই জীবন নয়। তবে জীবনের পুরোটাজুরে থাকে যুক্তি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সম্মানিত সদস্য জনাব বোরহানুল হাসান চৌধুরী বলেন, ডিবেটিং স্কিল ডেভেলপ করা বাস্তব জীবনে, দৈনন্দিন জীবনে, ব্যবহারিক জীবনে খুবই দরকার। ডিবেটিং-এর মাধ্যমে অনেককিছু শেখা যায়, নিজের জানার ঘাটতি পূরণ করা যায়।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার প্রফেসর একেএম তফজল হক বলেন, সমাজ পরিবর্তনে কিংবা মূল্যবোধসম্পন্ন সমাজ গঠনে বিতর্কের দরকার। সমাজে যদি বিতর্ক ও যুক্তির প্রভাব না থাকে সেই সমাজকে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব নয়।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি কলা ও সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহীত উল আলম বলেন, মানবসমাজে যে-জঙ্গমতা রয়েছে, এই সমাজকে এগিয়ে নিতে সেই জঙ্গমতা ধরে রাখার ক্ষেত্রে বিতর্কও ভূমিকা রাখতে পারে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে রেজিস্ট্রার জনাব খুরশিদুর রহমান বলেন, একাডেমিক শিক্ষার পাশাপাশি বিতর্ক হলো সহশিক্ষা। এই সহশিক্ষা ব্যক্তিকে দক্ষ, অভিজ্ঞ, আত্মবিশ্বাসি ও নৈতিক করে তুলতে সহায়তা করে।
মডারেটর সাইফুদ্দিন মুন্নার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পিইউডিএস-এর সভাপতি ফজলে রাব্বি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যবসা-শিক্ষা অনুষদের সহকারী ডিন প্রফেসর এম. মঈনুল হক, গণিত বিভাগের চেয়ারম্যান ইফতেখার মনির, তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান টুটন চন্দ্র মল্লিক, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান তানজিনা আলম চৌধুরী, ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সাদাত জামান খান, প্রক্টর আহমদ রাজীব চৌধুরী, মডারেটর সঞ্জয় বিশ্বাস, হিল্লোল সাহা, নিলুফার সুলতানা, মিনহাজ হোসেন, ফারিয়া হোসেন বর্ষা, তানিয়াহ্ মাহমুদা তিন্নি, পিইউডিএস-এর সহ-সভাপতি মো. জোনায়েদ ও সাধারণ সম্পাদক মেহেদী রহমান নিকাশ।